"সহ্যের সীমাহার"


ছবিঃসংগৃহিত ইন্টারনেট থেকে

শৈলেন চাকমা 

তুমি সে দিন রণিবে বিদ্রোহী নারী জাগরনের সুর,
তোমার কোলে নবাগতের পিতৃ আমি নিরাপদ ভূমি রক্ষক!
তোমার হিজরে দেহের বিন্দু ঘুমরে তুলে বিবেকের দোয়ার।
নবীন প্রভাতের জেগে উঠার গর্জনের অনল ধরে,
তোমার সাহস জাগরণ মশালের নিষ্পরক ধ্বনি প্রভাহিত করে;
মৃত্তিকা কোলে চরণ রেঁখো আগামীর আন্দোলনে। 

উঠে আসে বিষণ্ন, ক্লান্ত দীর্ঘশ্বাস অত্যাচারীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়,
ভীতু  লক্ষী নিঃশ্চুপ স্বাক্ষী শুধুই রেঁখে নিরবে রক্তক্ষরণ,
অবসান সওয়াল-জবাবে মিটবে নাকি সাক্ষাৎ হবে বিদ্রোহ!
তীক্ষ্ণ কন্ঠে আক্ষেপ ধরণীর সুদূর পরাহত। 

বিলম্ব পেরিয়ে গেছে সাজেক থেকে চিম্বুক পাহাড়ে, 
আত্নার সুর ধারার অবকাঠামো তাগিদে পাহাড় স্পর্শ করো; 
নির্জন সবুজের রণাঙ্গনে খেলেছে লুকোচুরি ছাত্র; 
অন্যায় সিক্ত পুড়ছে দেহের চামড়া, টানটান কালো ছায়া নেমেছে অন্ধকার। 

রজতজয়ন্তী বর্ষ সম্মান আনবে পেড়ে অতলান্ত সরিয়ে,
স্বাক্ষী তুমি তুমুল মতান্তর সেই অজেয় পরাক্রমশালী বীর আত্নবলিদানে ;
তাগ নাড়ানো পাহাড় পর্বত শৃঙ্গ ফিরিয়া পাই কোমল হৃদয় গহীন আঘাতে! 
ক্ষত তরঙ্গ সঞ্চার করো পরিস্নাত পাষাণ চক্রের দেহে।


No comments:

P

Powered by Blogger.